বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫

আমি কখনো তোমাকে ছেড়ে যাবো না। ছায়ার মত তোমার সাথে থাকবো। আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।

https://web.facebook.com/erfan.chowdhury.bd1 তুমি যখন বলবে আমি তখন
ই আসবো।

এর ১৫ দিন পর হঠাৎ এ করে নিলয় এর খ্যব ইচ্ছা হলো নিশাতকে
দেখবে।

নিলয় মোবাইলে নিশাতকে বল্লো  জানু আমার না তোমাকে দেখতে খুব
করছে।
আমার সাথে আজ দেখা করতে পারবে...
নিশাত বল্লো না জান আজকে বাইরে বৃষ্টি,কাল দেখা করি।
নিলয় রেগে গিয়ে বল্লো তুমি না আমাকে বলছিলা আমার যখন তোমাকে
দেখতে ইচ্ছা হবে তুমি আমার দেখা করবা,কিন্তু তুমি তো এখন
কথা রাখছো না...
নিশাত কিছুক্ষন চুপ থাকার পর  বল্লো আচ্ছা আমি বিকাল ৫ টায় তোমার
দেখা করতে তোমার বাসায় আসবো।
ছেলেটি তো অনেক খুশি...
সে তার মাকে বলেছে তারা তারি খালার বাসা থেকে চলে আসতে,আজ
নিলয় তার মাকে তার ভালোবাসার মানুষ টিকে দেখাবে...

যাই হোক ৫ টা বাজলো ,নিলয় অপেক্ষা করছে নিশাত এর জন্য...
কিন্তূ নিশাত এখন আসছে না।
ভাবলো হয়তো বাইওরে বৃষ্টি তাই দেরি হচ্ছে।
মোবাইলে কল দিচ্ছে,মোবাইল বন্ধ।
নিলয় ভাবছে হয়ত মোবাইলে চার্জ নাই তাই মোবাইল বন্ধ।
৬টা ১০ মিনিটে নিলয় এর বাসায় কলিং বেল বেজে উঠলো।
দরজা খুলেই নিলয় দেখে যে নিশাত একটী সাধা জামা পরে
দড়জার সামনে দারিয়ে...

দড়জা খুলতে নিশাত কিছু না বলে ঘরের ভিতরে ঢুকে গেলো।
নিলয় নিশাত কে জিজ্ঞাস করলো তুমি সাধা জামা পরেছো
কেনো।

নিশাত এই কোথার উত্তর না দিয়ে বল্লো জান আমাকে দেখে
তুমি খুশি হয়েছ তো।

এই কথা বলতেই নিশাতের ছোট ভাইয়ের কল আসলো
নিলয়ের মোবাইলে।

নিলয় কল রিসিভ করতেই নিশাতের ছোট ভাই কান্না করতে
বলে উঠলো...ভাইয়া নিশাত আপু আর নাই।আপু বিকাল
৫ টা ১০ মিনিট এ সরক দুর্ঘটনা তে মারা গেছে...

নিলয় এর হাত থেকে মোবাইল টা পরে গেলো।।
সে ঘুরে নিশাতের দিকে তাকালো...
তাকিয়ে দেখে নিশাত তার কাছে এসে দারিয়ে বলছে

জান আমি তোমার ছেড়ে কোথায় যাব না,তুমি আমাকে
ডেকেছো আমি চলে এসেছি,তুমি আমাকে দেখেতে চাইছো
আমি তোমার সামনে।আমি কখনো তোমাকে ছেড়ে যাবো না।
ছায়ার মত তোমার সাথে থাকবো।
আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।

......এটা হয়তো সত্যিকারের ভালোবাসা।
এটা আমার মনের একটি কাল্পনিক কাহিনী।আমাকে ইমেইল করুনআমার ফেইজবুক পেইজে লাইক দিন
যে গল্পে ভালবাসার কাছে মৃত্যু ও হার মেনেছে...।
অনেকে হয়তো বলবেন এটা কল্পনাতেই সম্ভব।
আমি বল্ব না সকল পবিত্র ভালোবাসা এতটাই মধুর হয়,
যা আমাদের চোখে কাল্পনিক মনে হয়...
কারন সত্যিকারের ভালোবাসা কল্পনাকে ও হার মানায়।।


......চৌধুরী আহাম্মেদ আল-ইরফান।
.....chowdhury ahammed al-erfan

শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০১৫

"এটা কি ভৌতিক না অলৌকিক"

কালকে আমার জীবনে একটা ভৌতিক ঘটনা ঘটে গেলো

যদি ও কালকের আগ পর্যন্ত আমার জীবনে ভৌতিক বলে কিছুই ছিলো না
তাহলে বলেই ফেলি কি হয়েছিলো কালকে আমার সাথে

আগে বলে ফেলি আমাদের বাসাতে শুধু আমরা দুই ভাই থাকি
বাবা অসুস্থ তাই ঢাকা তে আছেআম্রা ড্রইং,ডাইনিং ও দুইটা বেড রুম সহ একটা বাসায় ভারা থাকি

যেহেতু ঈদ চলছে আর সুতরাং দুই ভাই মিলে বসে ড্রইং রুমে বসে নাটক দেখছিলাম...
হঠাৎ করে আমার রুম থেকে একটা শব্দ শুনতে পেলাম
মনে হলো আমার রুম থেকে কেউ যেন প্লাস্টিক এর চেয়ার  টা ফ্লোর এর সাথে  লাগিয়ে টেনে টেনে কোথায় নিচ্ছে ...১ম ভাবলাম  হয়ত শব্দ টা উপর থেকে আসছে,কিন্তু পরে বুঝলাম শব্দটা আমার রুম থেকে আসছে...দুই ভাই রুমে দৌড়ে আসলাম দেখলাম কেউ নাই

তবে আমার মনে হচ্ছিলো আমি চেয়ার টাকে আমার টেবিলের সামনে রেখেছিলাম্‌,কিন্তু এটা এখন আমার খাটের পাশে


যাই হক ভাবলাম হয়তো মনের ভুল
তাই চেয়ার টাকে আবার টেবিলের সামনে রেখে টিভি দেখতে চলে গেলাম

হঠাৎ আবার ঠীক একি ভাবে শব্দ শুনতে পেলাম,আবার রুমে গেলাম...কিন্তু এবার রুমে গিয়ে একটু আশ্চর্য হলাম দেকলাম আমি যে চেয়ার টা টেবিলের সামনে রেখেছি তা এখন আমার খাটের সামনে

আমি আগেই বলেছি আমি ভুত বিশ্বাস করি না,তাই আমি বিষয় টা খুব একটা মাথায় নিলাম না
যদি ও আমার বড় ভাইয়া ভয় পাইছিলো ও বলছিলো রাতে গিয়ে অর সাথে ঘুমাতে ,কিন্তু আমি আমার রুমে ঘুমাতে গেলাম...

নরমালি আমি প্রতিদিন ঘুমাতে ঘুমাতে ২টা বাজে ওই ১২ টার আগেই খুব ঘুম পাচ্ছিলো

আমি ১২ টা ১৫/২০ মিনিটে ঘুমাতে গেলাম
বাইরে অনেক বৃষ্টী হচ্ছিলো
তাই রুমের থাইগ্লাস দুইটা আটকিয়ে পরদআ দিয়ে ঘুমাতে চোখ বন্ধ করলাম

কিন্তু কিছুক্ষণ পর মনে হলো আমার খাট যেনো লরছে
যাই হোক ভাবলাম ভূমিকম্প হচ্ছে হয়তো
তাই একটু উঠে বস্লাম
১ঃ৩০ মিঃ পর বন্ধ হয়ে গেলো
আর আমি আবার শুয়ে গেলাম
কিন্তু কিছুক্ষণ পর মনে হলো চেয়ার এর উপর কে বসে চেয়ার এর সাথে পা দিয়ে বারি দিচ্ছে।।

তাই ঘুরে তাকিয়ে  দেখলাম,কিন্তু কিছু ই নাই....

তাই আবার ঘুমাতে চেষ্টা করলাম কিন্তু মনে হলো জানালা টা খুলে যাচ্ছে...

আমি আগেই বলেছি বাইরে বৃষ্টী হচ্ছে,তাই জানালা বন্ধ থাকলে বৃষ্টীড় আও্যাজ এক্টূ কম আসে আর খোলা থাকলে বেশি আসে

হঠাৎ বৃষ্টীড় শব্দ বেরে গেলে জানালায় তাকিয়ে দেখে জানালা টা খোলা.....

ভাবলাম হয়তো আবার ও ভুল করে জানালা না লাগিয়ে ঘুমিয়ে গেছি...

তাই ভালো করে থাই গ্লাস দুইটা লক করে আবার শুইলাম...৩ মিনিট পর মনে হল আবার যেনো জানালা টা খুলে গেলোএরপর তাকিয়ে দেখি ঠীকা টাই জানালা তা খুলে আছে...আর পর্দা টা এমন ভাবে মনে হচ্ছে এর পীছনে কেউ দারিয়ে আছে...

এই সময় টা খুব ভয় লাগছিলো কনো ভাবে দৌড়ে গিয়ে রুমের লাইট জালালাম...
এর পর আমার টেবিলের উপর থেকে কোরআন শরীফ টা হাতে নিয়ে পর্দা টা ধরলাম মনে হলো এক্টা বাতাশ যেন সরে গেলো...

পর্দা ভালো করে দেখে কিছু না পেয়ে ,রুম ভালো করে দেখলাম কে আসে কিনা...
কিন্তু কেউ নাই...

তারপর রুমের দরজা খুলে ভাইয়ার রুমে গিয়ে ঘুমালাম...
like my facebook page
আর ভাবতে থাকলাম "এটা কি ভৌতিক না অলৌকিক"

বুধবার, ২২ জুলাই, ২০১৫

“ভুল কে ভুল,সঠিক কে সঠিক বল্ব”, “সত্যকে সত্য আর মিথ্যা বল্ব’,


আজ যা লেখতে যাচ্ছি তা লিখবার আগে একটি কবিতার ৪টি লাইন বলছিযে কবিতা টি ছোট বেলায় আমরা সবাই কম বেশি পড়েছি। লাইন ৪টি হল..
*** "সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি,
সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে ছলই।
আদেশ করুন যারা মোর গুরুজনে,
আমি যেন সেই কাজ করি ভাল মনে।"

প্রথম দুইটি লাইনে কন সমস্যা নাই, তবে শেষ দুইটি লাইনে আমার কিছু সমস্যা রয়েছে বলে মনে হয়।আমার মনে হয় শেষ ২টি লাইনে একটউ ভুল রয়েছে।যেহেতু কবিতা টি ছোটবেলায় পড়ানো তাই আমাদের মানষিকতায় অনেক প্রভাব ফেলেউল্লেখিত দুইটি লাইনে বলা হয়............
"
গুরুজনেরা যাই আদেশ করুক না কেন,আমরা যেন সেই কাজটি ভাল মনে করে যাই।"
তারমানে কি,গুরুজনেরা ভাল কাজদিক বা খারাপ কাজ দিক তা বিবেচনা না করেই গুরুজনের কাজটি করতে হবে
অনেকে বলবেন এটাতো কথার কথা
তাহলে আমি বলবো একবার আপনার আশে-পাশে দেখেন,
অনেক লোক খুজে পাবেন,যারা গুরুজনের আদেশ চোখ বন্ধ করে মেনে যাচ্ছেএকবার ও ভাবছেনা কাজটি কি আসলেই ঠিক নাকি না
উদাহরন সরূপ,
·         একবার নিজের পরিবারের দিকে দেখেন,দেখবেন গুরুজনেরা যদি  ভুল সিদ্ধান্ত নেয়,এবং যদি আমি পরিবারের ছোট সদস্য হয়ে এর বিরোদিতা করেন,তাবে হয়তো আপনি এখনো কিছু বুঝেন না নইয়তো আপনি বেয়াদব হয়ে যাবেন গুরুজনের কাছে।
·         এবার দেখেন আপনি কোন প্রতিষ্ঠানের চাকরি করেছেন,কিন্তু আপনার উপরের বস বা গুরুজন আপনাকে দিয়ে একটি ভুল কাজ করাচ্ছে,আপনি  তা করলেন।কারন কাজটি না করলে আপনার উপর বিরক্ত হবেন।
·         এবার আসি এলাকার বড় ভাইয়ের কথায়।বতর্মান সময়ে বা আগেও দেখা যেত  রাস্তার চিপায়,গলিতে গলিতে এইরকম অনেক বড়ভাই গজিয়ে উঠছে।আর এইসব বড় ভাইএর কথা মত কাজ করে যাচ্ছে ছোট ভাইএরা।একবার ও ভাবছেনা বড় ভাইকি আসলেই ভাল কাজ করছে কিনা।
·         সালিসি বিচারের কথা অনেকেই শুনেছেন। যেখানে আমরা দেখি গ্রামের গুরুজন যেমন চ্যায়ারম্যান বা ম্যাম্বার কনো কিছুর বিচার করছে।মাঝে মাঝে দেখা যায় এইগুলো সঠিক হচ্ছে না।কিন্তু কি আর করার মানতে তো হবেই গুরুজন বলে কথা। ভুল সিদ্ধান্তে অনেক সময় মেনে নিতে হয়,বিশেষ করে যখন যদি কনো পক্ষ খুবুই দুবর্ল হয় ।
·         এবার আসুন রাজনীতির ক্ষেত্রে।কোন দলের নেতা বল্লো এই কাজটি করতে,এবার তাতে দেশ বা দেশের মানুষের ভালো হক বা খারাপ হক কর্মিরা কিন্তু কাজটি করে।এবার কাজতি ভাল হচ্ছে বা খারাপ হচ্ছে তা কিন্তু বিবেচনা করে না।কারন গুরুজন বলেছে।
এইধরনের গুরুজনিত প্রভাব প্রতিনিয় আমরা আমাদের পরিবারে,সালিশি বিচারে,স্কুল-কলেজে,চাকরির ক্ষেত্রে,এলাকার বড় ভাই এবং রাজনীতির ক্ষেত্রে বা আরো বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখতে পাইযা আমাদের কে ন্যায় নীতি থেকে দূরে সরিয়া দিচ্ছে।আমরা গুরুজনের চোখে খারাপ হয়ে যাব বলে সত্যকে সত্য আর মিথ্যাকে মিথ্যা বলতে ভয় পাই।
যদিও এর অনেক ব্যতিক্রম ও রয়েছে।

আরে আমরা যদি সবাই ভুল করি তবে পরিবর্তন টা কিভাবে হবেন।
আসুন আজ থেকে প্রতিজ্ঞা করি,
click it and go my facebook page 
আমরা ভুল কে ভুল,সঠিক কে সঠিক বল্ব, সত্যকে সত্য আর মিথ্যা বল্ব,অন্যায়কে অন্যায় আর ন্যায়কে ন্যায় বল্ব”“ভুলঅকাজ থেকে দূরে থাকবো,খারাপ ও অন্যায় কাজকে প্রতিহত করবো।হক সেটা কনো গুরুজনো।আসুন আজথেকে গুরুজনের অন্যায় কাজ মানবো না,ন্যায়ের পথে এবং সত্যের পথে চলবো।
..............................................................চৌধুরী আহাম্মেদ আল-ইরফান



মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০১৫

মনে রেখো ক্ষনিকের রাগ-অনুরাগ

ক্ষনিহের রাগ
মনে রেখো ক্ষনিকের রাগ-অনুরাগ এর জন্য নিজের সুন্দর ও পবিত্র ভালবাসাকে কস্টের বলনা
এরফলে তুমি সকলের সামনে নিজের ভালোবাসা এবং ভালোবাসার মানুষটিকে ছোট করছ
প্রত্যেক সুন্দর সম্পকের মাঝে ছোটখাটো রাগ-অভিমান থাকে যা সম্পকটীকে আরও মধুর করে তুলে

……..চৌধুরী আহাম্মেদ আল-ইরফান